ঘোড়াঘাট থানার ১৩বার নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ এ এস আই সারোয়ার জাহানের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ
ঘোড়াঘাট (দিনাজপুর) থেকে মাহতাব উদ্দিন আল মাহমুদ ঃ রংপুর রেঞ্জের ৬ষ্ঠবার ও দিনাজপুর জেলায় সপ্তমবার নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ ঘোড়াঘাট থানার পুলিশ ্অফিসার এ এস আই মোঃ সারোয়ার জাহানের বিরুদ্ধে জেলা পুলিশ সুপারের নিকট মিথ্যা ্অভিযোগ করা হয়েছে।
এই মিথ্যা ্অভিযোগ করেন ইফতেখার আহম্মেদ খান বাবু নামের এক ব্যক্তি। ্অভিযোগকারী ইফতেখার আহম্মেদ খান বাবুর বিরুদ্ধে ঘোড়াঘাট থানায় ১২টি মামলা হয়। ঘোড়াঘাট থানার ্অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ আজিম উদ্দিনের নেতৃত্বে ১২টি মামলার তদন্ত ও তাকে গ্রেফতারে প্রধান ভুমিকা নিয়ে ্অংশ গ্রহণ করায় আক্রোশমুলক সে পুলিশ অফিসার এ এস আই মোঃ সারোয়ার জাহানের বিরুদ্ধে মিথ্যা ্অভিযোগ করে। মিথ্যা ্অভিযোগটি যাচাই না করেই তাকে বদলী করায় এলাকাবাসীর ্অপুরনীয় ক্ষতি হয়েছে। এলাকাবাসী পুলিশ অফিসার এ এস আই মোঃ সারোয়ার জাহানকে আবারও ঘোড়াঘাট থানায় দেখতে চায়। এ এস আই মোঃ মোঃ সারোয়ার জাহান বলেন,আমি গত ২০২০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারী উপ-সহকারী পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে ঘোড়াঘাট থানায় যোগদান করি। দীর্ঘ উনিশ মাস ঘোড়াঘাটবাসীর কাঁধে কাঁধ রেখে আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি। একাধিক ্অভিযান চালিয়ে ট্রাকসহ চোরাই গরু উদ্ধার ও চোর গ্রেফতার,মাদকসহ মাদক চোরাচালানের গডফাদার গ্রেফতার গ্রেফতার, অসংখ্য সাজাপ্রাপ্ত আসামী ও গ্রেফতারী পরোয়ানার আসামীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। হারিয়ে যাওয়া ও চোরাই ৪০ থেকে ৪২টি মোবাইল উদ্ধার করেছি , এ ছাড়াও মামলা রেকর্ড হওয়ার এক ঘণ্টা পুর্বে ঘোড়াঘাট থানার সব চাইতে চাঞ্চল্যকর আদিবাসী মেয়েকে গন ধর্ষণের ঘটনার মামলার মূল ৩ জন আসামীকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। পরবর্তীতে ধর্ষিতার আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী স্বীকারোক্তি ্অনুযায়ী সেই অপরাধী চক্রকে গ্রেফতার করি। এমনকি ডাকাতি করার সময় ডাকাতী কাজে ব্যবহৃত আলামত সহ ডাকাতি কাজে ব্যবহত মোটরসাইকেল উদ্ধার ও ডাকাতকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। আরো অসংখ্য অভিযান পরিচালনা করি।অভিযানের স্বীকৃতিস্বরূপ অর্জন করতে পেরেছি রংপুর রেঞ্জ থেকে ষষ্ঠ বার শ্রেষ্ঠ অফিসার এবং দিনাজপুর জেলায় সপ্তমবার শ্রেষ্ঠ অফিসার, হিসেবে নির্বাচিত হয়েছি।