ফেনীর নুসরাত হত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত কাউন্সিলর মাকসুদুল আলমের পদটি শূন্য হতে যাচ্ছে। পদটি শূন্য করতে ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
দণ্ডপ্রাপ্ত মাকসুদুল আলম জেলার সোনাগাজী পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং নুসরাত হত্যা মামলার এজহারভুক্ত আসামি।
জানা যায়, চলতি বছরের ৬ এপ্রিল নুসরাত জাহান রাফিকে পুড়িয়ে হত্যার পর পালিয়ে যান কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম। পরে ১১ এপ্রিল রাজধানীর একটি হোটেল থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন।
চলতি মাসের ২৪ অক্টোবর আলোচিত এই মামলার রায় ঘোষণা করেন ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মামুনুর রশিদ। রায়ে কাউন্সিলর মাকসুদ আলমসহ ১৬ আসামির মৃত্যুদণ্ড ও তাদের প্রত্যেকের এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়।
রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেন, মাকসুদুল আলম নুসরাত হত্যার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ১০ হাজার টাকা জোগান দেন। একই সঙ্গে হত্যাকাণ্ডটিকে আত্মহত্যা বলে প্রচার করেন।