বিনোদন

নায়িকা হতে চেয়েছিলেন ডা. সাবরিনা

সিনেমার নায়িকা হতে চেয়েছিলেন ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী। ২০১৬ সালে দেশের একটি টেলিভিশন চ্যানেলের অনলাইন পোর্টালের সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন নিজের মনের অনেক কথা। কিন্তু বাবার কড়া শাসনের জন্য সেটা ইচ্ছা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ ছিলে। শেষ পর্যন্ত হতে হয়েছে চিকিৎসক।

ডা. সাবরিনা সাংবাদিকদের বলেন,’একটা সময় আমি নায়িকাও হতে চেয়েছিলাম একসময়। নায়িকা হওয়ার জন্য প্রস্তাবও পেয়েছিলাম। লুকিয়ে লুকিয়ে অভিনয়ের রিহার্সালে যেতাম। কিন্তু বাবার কড়া শাসনের কারণে আর সেটি হয়ে ওঠেনি। যেদিন ফাইনাল শুটিং হবে সেদিন বাবা বুঝে গেলেন সব কিছু। আমার আর অভিনয় করা হলো না।’

চাকরি জীবনে পা রাখার পর আমার প্রথম পোস্টিং হয় দিনাজপুরের এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে। এমন একটি জায়গা ছিল, যেখানে কাটাকুটি করার মতো কোনো যন্ত্র নেই। কোনো রকমে কিছু ওষুধ আসত। সেখানে থেকে আমার মনে হয়েছে যদি এই জায়গাগুলো উন্নত করা যায়, তাহলে অনেক চিকিৎসক গিয়ে কাজ করত। তবে নেই বলেই কাজ করার সুযোগ সেসব জায়গায় কম।এরপর ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে বদলি হই। এখন কাজ করছি জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে।

সাম্প্রতি করোনাভাইরাস পরীক্ষার টেস্ট না করেই রিপোর্ট ডেলিভারি দেওয়া নিয়ে দেশে তোলপাড় চলছে। এই প্রতারণার মূলহোতা হিসেবে উঠে এসেছে ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর নাম। তিনি জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের চিকিৎসক। পাশাপাশি তিনি জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান।

যে প্রতিষ্ঠানটি ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় করোনার নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষা না করেই ১৫ হাজার ৪৬০ টেস্টের ভুয়া রিপোর্ট সরবরাহ করেছে। এই প্রতারণার হিসেবে গতকাল রোববার তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

আরো দেখুন

সম্পর্কিত প্রবন্ধ

Back to top button