রোববার দুপুরে রাজধানীর কাকরাইল মোড়ের ভূইয়া ম্যানশনে সম্রাটের কার্যালয়ে ঢোকেন র্যাব সদস্যরা। এখানেই নিয়মিত বসতেন সম্রাট। একই সঙ্গে তার বিরুদ্ধে মাদক ও অস্ত্র আইনে নিয়মিত মামলা দায়ের হয়েছে। এর আগে রবিবার ভোরে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী ওরফে সম্রাটকে আটক করে র্যাব।
অপরদিকে সম্রাটের সহযোগী যুবলীগ নেতা এনামুল হক আরমানকে কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। রোববার রাত পৌনে ১১টার দিকে তাকে কুমিল্লার কেন্দ্রীয় কারাগার পাঠানো হয়।কুমিল্লা কারাগারের ডেপুটি জেলার বিলাল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মাহফুজ বলেন, ১৪০ টি ইয়াবা বড়ি রাখার দায়ে আরমানের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন র্যাব ৭ এর এসআই সজীব মিয়া। এই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে রোববার ভোরে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে ইসমাইল হোসেন সম্রাট ও তার সহযোগী এনামুল হক আরমানকে আটক করে র্যাব। র্যাব জানিয়েছে, গ্রেপ্তারের সময় সম্রাট ও আরমান মদ্যপ ছিলেন। তাদের কাছে বিদেশি মদ ছিল। এ কারণেও ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের ছয় মাস করে কারাদণ্ডাদেশ দেন।