সারাদেশ

শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে বন্দর সচল রাখতে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: চট্টগ্রাম বন্দর হচ্ছে বাংলাদেশের লাইফ লাইন। আমরা পণ্য ওঠানামার দায়িত্বে থাকি। আমরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ চট্টগ্রাম বন্দর সচল রাখতে। বৈশ্বিক সমস্যা মোকাবেলায় আমরা সচেষ্ট। বন্দরের লোকজন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ঝুঁকি হচ্ছে আগামী প্রজন্মের জন্য। তবে বন্দরের শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে কাজ করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে বন্দর ভবনে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বন্দরের শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে কাজ করতে হবে। বন্দর কর্তৃপক্ষ আন্তরিক। সংকট মুহূর্তে প্রণোদনা নয়, দায়িত্বের বিষয়। বন্দরে কাজ করতে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলে কর্তৃপক্ষ সুদৃষ্টি দিয়ে দেখবে। করোনার জন্য বিশ্বের কেউ প্রস্তুত ছিলো না।
তিনি জানান, বহির্নোঙরে ৩৩টি জাহাজ অপেক্ষমাণ আছে। সেগুলোতে ৩৬ হাজার কনটেইনার আছে। বন্দর থেকে অফডকে কনটেইনার পাঠিয়ে জাহাজের কনটেইনার নামাতে হবে।

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, করোনাভাইরাস আসার পর সব কর্মকাণ্ড বন্ধ হলেও ব্যতিক্রম চট্টগ্রাম বন্দর। অনেক স্টেকহোল্ডার বন্দরের। গণমাধ্যমের সাপোর্ট আমরা পেয়েছি। পজেটিভ গ্রোথ রেট ধরে রাখার মাধ্যম বন্দর। তাই বাধা চিহ্নিত করে তা অপসারণের চেষ্টা করেছি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শেখ আবুল কালাম আজাদ, বন্দরের সদস্য মো. জাফর আলম, বন্দর সচিব মো. ওমর ফারুক প্রমুখ।

আরো দেখুন

সম্পর্কিত প্রবন্ধ

Back to top button