সময়মতো লাগেজ না পাওয়া, লাগেজ হারানো, লাগেজ কেটে মূল্যবান জিনিসপত্র চুরি হওয়া, দেরিতে ফ্লাইট ছাড়াসহ নানা অভিযোগ রয়েছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। বিমানবন্দরের এসব ভোগান্তির কথা জানাতে দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্টেটসহ প্রয়োজন অনুযায়ী দায়িত্বরত অন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুল ইসলাম।
সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় বিমানবন্দরের কনকোর্স হলে বেবিচক আয়োজিত গণশুনানিতে মফিদুল ইসলাম এসব কথা বলেন। এতে বেবিচক কর্মকর্তারা সাধারণ যাত্রী ও বিমানবন্দরে কর্মরত বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তাদের যাত্রীসেবা ও ভোগান্তির বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
শহিদুল আলম নামে একজনের প্রশ্নের জবাবে বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘শাহজালালে যাত্রী ভোগান্তি কমেছে, আরও কমবে, আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া এখন সার্বিক সেবার মানে পরিবর্তন এসেছে।’
গণশুনানিতে উপস্থিত ছিলেন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক উইং কমান্ডার তৌহিদ-উল- আহসান, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট অপারেশন বিভাগের পরিচালক এ বি এম ইসমাইলসহ অন্য উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কর্মরত নির্বাহী ম্যজিস্টেট আহমেদ জামিল বলেন, ‘আমরা অভিযোগ পাওয়া মাত্রই ব্যবস্থা নেই। তাৎক্ষণিক জরিমানাও করি। কোনো সমস্যা হলে এই নাম্বারে ফোন করার পরামর্শ দেন তিনি- ০১৩০৪০৫০৬০৩।